1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

কে-পপ

২১ এপ্রিল ২০১২

কে-পপ বলতে কোরিয়ার পপ সংস্কৃতি৷ হালিয়ু বলতে বোঝায় সেই সংস্কৃতির ঢেউ, যা এখন চীন, জাপান তথা গোটা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া’কে ভাসাচ্ছে৷ অন্যান্য অনেকের মধ্যে লাভবান হচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্লাস্টিক সার্জনরা৷

https://p.dw.com/p/14itm
South Korea K-pop group Girls' Generation perform during their concert in Hong Kong Sunday, Jan. 15, 2012. (AP Photo/Kin Cheung)
ছবি: AP

নান্দনিক শল্যচিকিৎসা আধুনিক রূপচর্যার অঙ্গ৷ হলিউডের বহু সুন্দরীর চুল, দাঁত, মুখের আদল থেকে দেহের গড়ন, সব কিছুই বদলানো হয়েছে প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে৷ এখানে বোটক্স, তো ওখানে সিলিকন৷ কিন্তু সেই হুজুগে যদি চীন থেকে হাজার-হাজার মহিলা দক্ষিণ কোরিয়ায় যান, তা'ও আবার নিজের নাক কি কপোল ঠিক কোনো দক্ষিণ কোরীয় ফিল্মস্টারের মতো করার জন্য, তাহলে চমকে যেতে হয় বৈকি৷

পপ সংগীতে কে-পপ ব্যান্ডগুলোর কথা যদি বাদও দেওয়া যায়, তাহলেও থেকে যাচ্ছে গোটা এলাকা জুড়ে দক্ষিণ কোরীয় টিভি নাটক, সিরিয়াল ও ‘সোপ'-এর অসাধারণ সাফল্য: ‘‘শীতের সোন্নাটা'' কিংবা ‘‘হেমন্তের রূপকথা''-র মতো টেলিভিশনের হিটগুলি আজ কিংবদন্তী৷ তাই ২০১০ সালে চার হাজারের বেশি চীনা মহিলা গিয়েছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ায় কিম হি-সান, অথবা সং হাই-গিয়ো, অথবা হান গা-ইন'এর মতো মুখাবয়বের আশায়৷

মুশকিল এই যে, মনস্তত্ত্ববিদরা বলছেন, দক্ষিণ কোরীয় সমাজে সৌন্দর্যের সংজ্ঞাটা খুবই সংকীর্ণ, এবং তার অপর পীঠে রয়েছে আত্মসম্মানের অভাব৷ নয়তো একটা মানুষ তার একান্ত নিজস্ব চেহারাটা বদলে ফেলতে চাইবে কেন?

প্রতিবেদন: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী (এএফপি)

সম্পাদনা: রিয়াজুল ইসলাম

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য