দেশভাগের স্মৃতি
আজকের প্রজন্মের বাঙালি ছেলে-মেয়েরা দেশভাগ দেখেনি৷ যেটুকু শুনেছে, সবই নানা-দাদুদের মুখে৷ সেই নিয়ে কেমন তাদের অনুভূতি, সেটাই ধরে রাখতে এক অভিনব প্রকল্প হয়ে গেল কলকাতা এবং ঢাকার গ্যোটে ইন্সটিউটের উদ্যোগে৷
কলকাতায় শুরু
কলকাতার জার্মান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র গ্যোটে ইন্সটিউটের ডিরেক্টর ফ্রিজো মেকার এবং ইয়ুডিট মির্শব্যার্গার এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক সূচনা করলেন৷ পরের অংশটি হলো ঢাকায়৷
তৃতীয় প্রজন্ম
কলকাতার তৃতীয় প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা জানালো, দেশভাগের কথা তারা কী শুনেছে, তাদের কতটা আলোড়িত করেছে সেই ইতিহাস৷
দেশের টানে
চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ এবং সাংবাদিক নাজেস আফরোজ, এরা দু’জনেই বাবার সঙ্গে গিয়েছেন নিজেদের দেশে, যা এখন অন্য দেশ৷ কথোপকথনে সেই স্মৃতির বিনিময় করলেন দু’জনে৷
সীমান্তপারের ছবি
কলকাতার স্টুডিও টোয়েন্টি ওয়ানে একই সঙ্গে হলো অন্য দেশ থেকে সংগৃহীত সীমান্তপারের ছবির প্রদর্শনী উবের গ্রেনৎসেন৷ উদ্যোক্তা কলকাতার গ্যোটে ইন্সটিউট৷
চেনা সংকট
যে দেশই হোক না কেন, সেখানকার মানুষের পরিচয় যাই হোক না কেন, দেশ ভাগের কষ্ট সবারই একরকম৷ সংকটের চেহারাটা চেনা৷
নিবিষ্ট দর্শক
ছবি যে আসলেই কোনো দেশ-কাল-সীমান্ত মানে না, তা বোঝা গেল প্রদর্শনীর দর্শকদের দেখে৷ অনেকেই এসেছিলেন সদলে, অনেকে একা৷ সবাই খুব নিবিষ্ট মনে ছবি দেখলেন৷
যন্ত্রণার স্মৃতি
দেশভাগ মানে শুধুই যন্ত্রণাকাতর এক স্মৃতি৷ যা ভুলে যেতে চাইলেও ভোলা যায় না৷ নিজের দেশে, নিজের ঘরে ফিরে যাওয়াটাও কখনও কখনও কষ্টকর, বলছে এই ছবি৷