সোশ্যাল মিডিয়া ভেরিফিকেশন
ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব কীভাবে ভেরিফাইড করবেন, এমন প্রশ্ন অনেকেরই৷ জনপ্রিয় কয়েকটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের ভেরিফিকেশনের তথ্য পাবেন এই ছবিঘরে৷
ফেসবুক পেজ
পাবলিক ফিগার, ক্রীড়া, মিডিয়া, বিনোদন ও সরকারি পাতা ফেসবুক পেজ ভেরিফিকেশনের জন্য উপযুক্ত৷ পাতার সব তথ্য পূরণ করা আছে কিনা তা পরীক্ষা করুন৷ এরপর ‘Request a Verified Badge’-এ গিয়ে নির্দিষ্ট ফর্মে পেজটি সিলেক্ট করুন৷ অফিসিয়াল আইডি আপলোড করুন৷ অফিসিয়াল পেজের লিঙ্ক দিন৷ এবার প্রেরণ করুন৷ ভাগ্য ভালো থাকলে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আপনার পেজে ভেরিফাইড ব্লু মার্কটি দেখাবে৷
ফেসবুক প্রোফাইল
ফেসবুক পেজের মতো প্রোফাইলেও একই নিয়ম৷ তবে সেক্ষেত্রে প্রোফাইল ভেরিফিকেশনের ফর্ম পূরণ করতে হবে৷ বিজনেস পেজের ক্ষেত্রে নিয়ম একটু ভিন্ন৷ সেখানে ফর্ম পূরণ করে অথবা আপনার ও ব্যবসার সব তথ্য আছে এমন বিজনেস ডকুমেন্ট আপ করে ভেরিফাই করতে পারেন৷
টুইটার অ্যাকাউন্ট ভেরিফিকেশন
সংগীত, অভিনয়, ফ্যাশন, সরকার, রাজনীতি, ধর্ম, সাংবাদিকতা, মিডিয়া, ক্রীড়া, ব্যবসাসহ বিভিন্ন রকমের টুইটার অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ভেরিফিকেশনের জন্য আবেদন করতে পারতেন৷ সেজন্য প্রোফাইল পাবলিক থাকতে হতো৷ এজন্য একটি ফোন নম্বর ও ই-মেল অ্যাড্রেসও লাগতো৷ তবে আপাতত এই সুবিধা বন্ধ রেখেছে টুইটার৷
ইউটিউব
ইউটিউবে আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার এক লাখ হলেই আপনি ভেরিফিকেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন৷ তবে পরবর্তীতে আপনি যদি চ্যানেলের নাম পরিবর্তন করেন, তাহলে ভেরিফাইড ব্যাজ উঠে যাবে৷
গুগল প্লাস
ফেসবুকের মতো গুগল প্লাসেও আপনি সরাসরি আবেদন করতে পারেন৷ তবে সেক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটকে আগে ভেরিফাইড করতে হবে৷
ইনস্টাগ্রাম
ইনস্টাগ্রাম আগে শুধুমাত্র সেলিব্রেটি ব্যক্তি বা ব্র্যান্ডেরই ভেরিফিকেশনের সুযোগ দিতো৷ তবে এখন প্রোফাইল ‘পাবলিক’ রেখে যেকেউ অ্যাপের মাধ্যমে ভেরিফিকেশনের আবেদন করতে পারেন৷ তবে এজন্য প্রোফাইলের সব তথ্য যথাযথভাবে পূরণ রাখতে হবে৷