1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

মোদী-হাসিনার বৈঠক নিয়ে পাঠকদের প্রতিক্রিয়া

৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০

‘‘বিশ্বাস করি শেখ হাসিনা সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন৷’’ ডিসেম্বরে অনুষ্ঠেয় মোদী-হাসিনা বৈঠক নিয়ে এই মন্তব্য এক পাঠকের৷ তবে অনেকে এ বিষয়ে হতাশা এবং ক্ষোভও জানিয়েছেন৷

https://p.dw.com/p/3jDFm
ফাইল ছবিছবি: Getty Images/AFP/P. Singh

মোদী-হাসিনার আসন্ন বৈঠক নিয়ে ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায় পাঠক রফিকুল ইসলাম লিখেছেন, ‘‘তিস্তা নিয়ে নদীর উন্নয়নের যে স্বপ্ন সবাই দেখতে শুরু করেছে, সেটাও বাস্তবায়ন করা হোক৷ প্রতিবছর বন্যা আর একই সাথে পানির অভাব দেখতে চাই না৷’’

‘‘এইবার তিস্তা চুক্তি হবেই,’’ এমন মন্তব্যে পাঠক ওয়ালিউল্লাহ আরিয়ান আশাবাদ ব্যক্ত করলেন, নাকি কটাক্ষ করলেন ঠিক বোঝা যায়নি৷

পাঠক ইমরান তার মতামত জানিয়েছেন এভাবে, ‘‘ভারত পানি দিতে চায় ভালো কথা, তবে চীন তো দিতে চায় অনেক কিছু৷ তাই ভারতের সাথে পানি চুক্তি হোক, পানি আসুক কিংবা না আসুক, পাশাপাশি চীনের সাথেও তিস্তা চুক্তি হোক শুষ্ক মৌসুমে পানি ধরে রাখার জন্য৷ চীনকে দিয়ে এই কাজ করালে বাংলাদেশ পাবে তিস্তায় হারানো জমি৷ তিস্তার ভাঙন রোধ হবে, তাতে মানুষ নিঃস্ব হওয়া থেকে বাচবে ৷ অবকাঠামোগত উন্নয়ন হবে৷ ফলে প্রচুর মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে৷ আর চীন যদি কোনো কারণে বাংলাদেশ থেকে চলে যায়, তাহলে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের উইপোকা৷এবং বন্ধুরাষ্ট্র ভারতই হাতে তালি দিয়ে তা প্রচার করবে৷ তাই সাধু সাবধান৷’’

তবে ভিন্নমত সাইফুল্লাহ আল আজাদের, তিনি মনে করেন, বাংলাদেশে আজ আওয়ামী লীগের মতো একটা জনপ্রিয় দলকে জনগণের কাছ থেকে ভারত বিচ্ছিন্ন করেছে৷

মো. রাজু খান মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে চীনের সাথে তিস্তা চুক্তি বন্ধ না করার অনুরোধ জানিয়েছেন৷ আর সৈয়দ আলি মনে করেন, ভারতের কাছ থেকে বাংলাদেশের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ আদায় করা উচিত৷

তবে রবিউল ইসলাম বৈঠক না করার পক্ষে মত জানিয়েছেন৷ সুমন মিয়াও রবিউল ইসলামের সাথে একমত৷

মোদী-হাসিনার বৈঠককে চীনের সাথে তিস্তা চুক্তি বানচাল করার অপকৌশল বলে মনে করছেন পাঠক আবদুল রহিম ৷

তবে আশাবাদী তামজিদ হোসেনের মন্তব্য, ‘‘আমরা বিশ্বাস করি শেখ হাসিনা সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন৷’’

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: আশীষ চক্রবর্ত্তী

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য