1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ভারতীয় প্রেস কাউন্সিল কি তালপাতার সেপাই?

৭ এপ্রিল ২০২৩

ক্ষমতা আছে৷চাইলে তা আরো বাড়ানোও যেতে পারতো সময়ের দাবিতে৷কিন্তু ভারতীয় প্রেস কাউন্সিল সে পথে হাঁটেনি৷

https://p.dw.com/p/4Pof5
Still DW Beitrag Kashmir's newspaper hawkers struggle to make ends meet
ছবি: DW

বছরখানেক আগের কথা৷পশ্চিমবঙ্গের এক সাংবাদিকের বাড়িতে মাঝরাতে হানা দেয় পুলিশ৷রাতারাতি তাকে থানায় তুলে নিয়ে যাওয়া হয়৷অভিযোগ, অন্যায় খবর প্রচার করেছেন তিনি৷মামলা মোকদ্দমা হয়৷দিনকয়েক আদালত ঘুরে জামিনে মুক্তি পান সেই সাংবাদিক৷ওই ঘটনায় ব্যক্তিগতভাবে কোনো কোনো সাংবাদিক ধৃত সাংবাদিকের পাশে দাঁড়ালেও প্রেস ক্লাব থেকেও কোনো বিবৃতি জারি করা হয়নি৷সে সময়ও প্রশ্ন উঠেছিল, প্রেস কাউন্সিল কী করছে তাহলে? একই প্রশ্ন উঠেছিল, কিছুদিন আগে আরেক সাংবাদিক মহম্মদ জুবায়েরকে বহু বছর আগে করা একটি টুইটের ভিত্তিতে যখন কেন্দ্রের পুলিশ গ্রেপ্তার করে৷এই প্রশ্ন উঠেছে বার বার৷ত্রিপুরায় যখন সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছিল, তখন কোথায় ছিল প্রেস কাউন্সিল, কোথায় ছিল দেশের গুরুত্বপূর্ণ নামজাদা প্রেস ক্লাবগুলি?

প্রেস কাউন্সিলের উত্তর সহজ৷তারা কেবলমাত্র সংবাদপত্র নিয়েই কাজ করে৷সংবাদপত্রের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠলে এবং প্রেস কাউন্সিলে সেই মর্মে অভিযোগ জমা পড়লে, তবেই তারা তাতে হস্তক্ষেপ করতে পারে৷টেলিভিশন, ডিজিটল মিডিয়ায় তারা হস্তক্ষেপ করতে পারে না৷আর এই সুযোগটাই ব্যবহার করে শাসক৷তা সে কেন্দ্রেই হোক, অথবা রাজ্যে৷একটি অতি সাম্প্রতিক ঘটনার কথা উল্লেখ করা যাক৷মধ্যমাম ব্রডকাস্টিং লিমিটেড নামক একটি সংস্থা বেশ কিছুদিন ধরে দক্ষিণ ভারতে একটি মালায়লাম খবরের চ্যানেল চালাতো৷সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার সেই চ্যানেলের ব্রডকাস্টিং লাইসেন্স পুনর্নবিকরণ করতে অস্বীকার করে৷অভিযোগ, ওই চ্যানেলটি প্রতিষ্ঠানবিরোধী৷তাদের সঙ্গে জামাত-ই-ইসলামি হিন্দের যোগ আছে৷

কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে আপিল করে সংস্থাটি৷সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং এবং হিমা কোহলির বেঞ্চে মামলাটি ওঠে৷সেখানে কেন্দ্রীয় সরকারকে কার্যত ধুয়ে দিয়েছেন দুই বিচারপতি৷বলেছেন, সরকারের সমালোচনা করার অর্থ প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা করা নয়৷সরকার যদি মনে করে থাকে, সর্বদা তাদের প্রশংসা করে যেতে হবে, তাহলে দেশে বাকস্বাধীনতার আর কোনো জায়গা থাকবে না৷

দেশের আদালত যা বলতে পারে, প্রেস কাউন্সিল তা বলতে পারে না কেন? প্রশ্ন সেখানেই৷দেশের বিভিন্ন খবরের কাগজ, টেলিভিশন চ্যানেল, ওয়েবসাইটের বিরুদ্ধে রাজনীতিবিদেরা যে ধরনের মন্তব্য করে থাকেন, সাংবাদিকদের উপর যেভাবে আক্রমণ চালানো হয়-- তা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব হওয়ার কথা ছিল প্রেস কাউন্সিলের৷গত দুই দশকে প্রায় শ'খানের সাংবাদিক খুন হয়েছেন ভারতে৷আক্রান্ত হয়েছেন কয়েকহাজার৷প্রেস কাউন্সিলের তাদের পাশে দাঁড়ানোর কথা ছিল৷কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি৷গত কয়েকবছরে অন্যাভাবে হাজার হাজার সাংবাদিকের চাকরি গেছেভারতীয় প্রেস কাউন্সিল কি তালপাতার সেপাই?

ক্ষমতা আছে৷চাইলে তা আরো বাড়ানোও যেতে পারতো সময়ের দাবিতে৷কিন্তু ভারতীয় প্রেস কাউন্সিল সে পথে হাঁটেনি৷

বছরখানেক আগের কথা৷পশ্চিমবঙ্গের এক সাংবাদিকের বাড়িতে মাঝরাতে হানা দেয় পুলিশ৷রাতারাতি তাকে থানায় তুলে নিয়ে যাওয়া হয়৷অভিযোগ, অন্যায় খবর প্রচার করেছেন তিনি৷মামলা মোকদ্দমা হয়৷দিনকয়েক আদালত ঘুরে জামিনে মুক্তি পান সেই সাংবাদিক৷ওই ঘটনায় ব্যক্তিগতভাবে কোনো কোনো সাংবাদিক ধৃত সাংবাদিকের পাশে দাঁড়ালেও প্রেস ক্লাব থেকেও কোনো বিবৃতি জারি করা হয়নি৷সে সময়ও প্রশ্ন উঠেছিল, প্রেস কাউন্সিল কী করছে তাহলে? একই প্রশ্ন উঠেছিল, কিছুদিন আগে আরেক সাংবাদিক মহম্মদ জুবায়েরকে বহু বছর আগে করা একটি টুইটের ভিত্তিতে যখন কেন্দ্রের পুলিশ গ্রেপ্তার করে৷এই প্রশ্ন উঠেছে বার বার৷ত্রিপুরায় যখন সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছিল, তখন কোথায় ছিল প্রেস কাউন্সিল, কোথায় ছিল দেশের গুরুত্বপূর্ণ নামজাদা প্রেস ক্লাবগুলি?

প্রেস কাউন্সিলের উত্তর সহজ৷তারা কেবলমাত্র সংবাদপত্র নিয়েই কাজ করে৷সংবাদপত্রের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠলে এবং প্রেস কাউন্সিলে সেই মর্মে অভিযোগ জমা পড়লে, তবেই তারা তাতে হস্তক্ষেপ করতে পারে৷টেলিভিশন, ডিজিটল মিডিয়ায় তারা হস্তক্ষেপ করতে পারে না৷আর এই সুযোগটাই ব্যবহার করে শাসক৷তা সে কেন্দ্রেই হোক, অথবা রাজ্যে৷একটি অতি সাম্প্রতিক ঘটনার কথা উল্লেখ করা যাক৷মধ্যমাম ব্রডকাস্টিং লিমিটেড নামক একটি সংস্থা বেশ কিছুদিন ধরে দক্ষিণ ভারতে একটি মালায়লাম খবরের চ্যানেল চালাতো৷সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার সেই চ্যানেলের ব্রডকাস্টিং লাইসেন্স পুনর্নবিকরণ করতে অস্বীকার করে৷অভিযোগ, ওই চ্যানেলটি প্রতিষ্ঠানবিরোধী৷তাদের সঙ্গে জামাত-ই-ইসলামি হিন্দের যোগ আছে৷

কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে আপিল করে সংস্থাটি৷সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং এবং হিমা কোহলির বেঞ্চে মামলাটি ওঠে৷সেখানে কেন্দ্রীয় সরকারকে কার্যত ধুয়ে দিয়েছেন দুই বিচারপতি৷বলেছেন, সরকারের সমালোচনা করার অর্থ প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা করা নয়৷সরকার যদি মনে করে থাকে, সর্বদা তাদের প্রশংসা করে যেতে হবে, তাহলে দেশে বাকস্বাধীনতার আর কোনো জায়গা থাকবে না৷

দেশের আদালত যা বলতে পারে, প্রেস কাউন্সিল তা বলতে পারে না কেন? প্রশ্ন সেখানেই৷দেশের বিভিন্ন খবরের কাগজ, টেলিভিশন চ্যানেল, ওয়েবসাইটের বিরুদ্ধে রাজনীতিবিদেরা যে ধরনের মন্তব্য করে থাকেন, সাংবাদিকদের উপর যেভাবে আক্রমণ চালানো হয়-তা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব হওয়ার কথা ছিল প্রেস কাউন্সিলের৷গত দুই দশকে প্রায় শ'খানের সাংবাদিক খুন হয়েছেন ভারতে৷আক্রান্ত হয়েছেন কয়েক হাজার৷প্রেস কাউন্সিলের তাদের পাশে দাঁড়ানোর কথা ছিল৷কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি৷গত কয়েকবছরে অন্যাভাবে হাজার হাজার সাংবাদিকের চাকরি গেছে৷তাদের জন্যও সরব হয়নি প্রেস কাউন্সিল৷

তাহলে কাজ কী প্রেস কাউন্সিলের? খাতায় কলমে অনেক কাজ৷কিন্তু বাস্তবে তার প্রতিফলন বিশেষ দেখা যায় না৷ভারতের অসংখ্য কেতাবি সংস্থার মতো প্রেস কাউন্সিলও আসলে একটি সংস্থা হয়েই থেকে যায়৷অথচ চাইলে, ভারতের মতো দেশে, যেখানে লাখ লাখ সাংবাদিক কাজ করছেন, প্রেস কাউন্সিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা হিসেবে নিজেদের তুলে ধরতে পারতো৷নিন্দকেরা বলেন, সমস্যা হলো, যখন এই সংস্থাগুলি গড়ে তোলা হয়েছিল, তখন তাদের স্বাধীন সংস্থা হিসেবেই তৈরি করার কথা ভাবা হয়েছিল৷যত দিন গেছে, এই সংস্থাগুলি সরকারের ধামাধরায় পরিণত হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে৷শেষ পর্যন্ত সরকারের মুখই সম্ভবত তাদের মুখ হয়ে দাঁড়ায়৷

ভারতীয় প্রেস কাউন্সিল কি তালপাতার সেপাই?

ক্ষমতা আছে৷চাইলে তা আরো বাড়ানোও যেতে পারতো সময়ের দাবিতে৷কিন্তু ভারতীয় প্রেস কাউন্সিল সে পথে হাঁটেনি৷

বছরখানেক আগের কথা৷পশ্চিমবঙ্গের এক সাংবাদিকের বাড়িতে মাঝরাতে হানা দেয় পুলিশ৷রাতারাতি তাকে থানায় তুলে নিয়ে যাওয়া হয়৷অভিযোগ, অন্যায় খবর প্রচার করেছেন তিনি৷মামলা মোকদ্দমা হয়৷দিনকয়েক আদালত ঘুরে জামিনে মুক্তি পান সেই সাংবাদিক৷ওই ঘটনায় ব্যক্তিগতভাবে কোনো কোনো সাংবাদিক ধৃত সাংবাদিকের পাশে দাঁড়ালেও প্রেস ক্লাব থেকেও কোনো বিবৃতি জারি করা হয়নি৷সে সময়ও প্রশ্ন উঠেছিল, প্রেস কাউন্সিল কী করছে তাহলে? একই প্রশ্ন উঠেছিল, কিছুদিন আগে আরেক সাংবাদিক মহম্মদ জুবায়েরকে বহু বছর আগে করা একটি টুইটের ভিত্তিতে যখন কেন্দ্রের পুলিশ গ্রেপ্তার করে৷এই প্রশ্ন উঠেছে বার বার৷ত্রিপুরায় যখন সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছিল, তখন কোথায় ছিল প্রেস কাউন্সিল, কোথায় ছিল দেশের গুরুত্বপূর্ণ নামজাদা প্রেস ক্লাবগুলি?

প্রেস কাউন্সিলের উত্তর সহজ৷তারা কেবল সংবাদপত্র নিয়েই কাজ করে৷সংবাদপত্রের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠলে এবং প্রেস কাউন্সিলে সেই মর্মে অভিযোগ জমা পড়লে, তবেই তারা তাতে হস্তক্ষেপ করতে পারে৷টেলিভিশন, ডিজিটল মিডিয়ায় তারা হস্তক্ষেপ করতে পারে না৷আর এই সুযোগটাই ব্যবহার করে শাসক৷তা সে কেন্দ্রেই হোক, অথবা রাজ্যে৷একটি অতি সাম্প্রতিক ঘটনার কথা উল্লেখ করা যাক৷মধ্যমাম ব্রডকাস্টিং লিমিটেড নামক একটি সংস্থা বেশ কিছুদিন ধরে দক্ষিণ ভারতে একটি মালায়লাম খবরের চ্যানেল চালাতো৷সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার সেই চ্যানেলের ব্রডকাস্টিং লাইসেন্স পুনর্নবিকরণ করতে অস্বীকার করে৷অভিযোগ, ওই চ্যানেলটি প্রতিষ্ঠানবিরোধী৷তাদের সঙ্গে জামাত-ই-ইসলামি হিন্দের যোগ আছে৷

কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে আপিল করে সংস্থাটি৷সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং এবং হিমা কোহলির বেঞ্চে মামলাটি ওঠে৷সেখানে কেন্দ্রীয় সরকারকে কার্যত ধুয়ে দিয়েছেন দুই বিচারপতি৷বলেছেন, সরকারের সমালোচনা করার অর্থ প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা করা নয়৷সরকার যদি মনে করে থাকে, সর্বদা তাদের প্রশংসা করে যেতে হবে, তাহলে দেশে বাকস্বাধীনতার আর কোনো জায়গা থাকবে না৷

দেশের আদালত যা বলতে পারে, প্রেস কাউন্সিল তা বলতে পারে না কেন? প্রশ্ন সেখানেই৷দেশের বিভিন্ন খবরের কাগজ, টেলিভিশন চ্যানেল, ওয়েবসাইটের বিরুদ্ধে রাজনীতিবিদেরা যে ধরনের মন্তব্য করে থাকেন, সাংবাদিকদের উপর যেভাবে আক্রমণ চালানো হয়-- তা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব হওয়ার কথা ছিল প্রেস কাউন্সিলের৷গত দুই দশকে প্রায় শ'খানের সাংবাদিক খুন হয়েছেন ভারতে৷আক্রান্ত হয়েছেন কয়েকহাজার৷প্রেস কাউন্সিলের তাদের পাশে দাঁড়ানোর কথা ছিল৷কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি৷গত কয়েকবছরে অন্যাভাবে হাজার হাজার সাংবাদিকের চাকরি গেছে৷তাদের জন্যও সরব হয়নি প্রেস কাউন্সিল৷

তাহলে কাজ কী প্রেস কাউন্সিলের? খাতায় কলমে অনেক কাজ৷কিন্তু বাস্তবে তার প্রতিফলন বিশেষ দেখা যায় না৷ভারতের অসংখ্য কেতাবি সংস্থার মতো প্রেস কাউন্সিলও আসলে একটি সংস্থা হয়েই থেকে যায়৷অথচ চাইলে, ভারতের মতো দেশে, যেখানে লাখ লাখ সাংবাদিক কাজ করছেন, প্রেস কাউন্সিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা হিসেবে নিজেদের তুলে ধরতে পারতো৷নিন্দকেরা বলেন, সমস্যা হলো, যখন এই সংস্থাগুলি গড়ে তোলা হয়েছিল, তখন তাদের স্বাধীন সংস্থা হিসেবেই তৈরি করার কথা ভাবা হয়েছিল৷যত দিন গেছে, এই সংস্থাগুলি সরকারের ধামাধারীতে পরিণত হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে৷শেষ পর্যন্ত সরকারের মুখই সম্ভবত তাদের মুখ হয়ে দাঁড়ায়৷

 তাদের জন্যও সরব হয়নি প্রেস কাউন্সিল৷

তাহলে কাজ কী প্রেস কাউন্সিলের? খাতায় কলমে অনেক কাজ৷কিন্তু বাস্তবে তার প্রতিফলন বিশেষ দেখা যায় না৷ভারতের অসংখ্য কেতাবি সংস্থার মতো প্রেস কাউন্সিলও আসলে একটি সংস্থা হয়েই থেকে যায়৷অথচ চাইলে, ভারতের মতো দেশে, যেখানে লাখ লাখ সাংবাদিক কাজ করছেন, প্রেস কাউন্সিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা হিসেবে নিজেদের তুলে ধরতে পারতো৷নিন্দকেরা বলেন, সমস্যা হলো, যখন এই সংস্থাগুলি গড়ে তোলা হয়েছিল, তখন তাদের স্বাধীন সংস্থা হিসেবেই তৈরি করার কথা ভাবা হয়েছিল৷যত দিন গেছে, এই সংস্থাগুলি সরকারের ধামাধারীতে পরিণত হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে৷শেষ পর্যন্ত সরকারের মুখই সম্ভবত তাদের মুখ হয়ে দাঁড়ায়৷

 

ডয়চে ভেলের দিল্লি প্রতিনিধি গৌতম হোড়৷
গৌতম হোড় ডয়চে ভেলের দিল্লি প্রতিনিধি৷
স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান